শিশুদের জন্য সত্যিকার অর্থেই বেশ জটিল একটি পৃথিবী বানিয়ে রেখেছি আমরা। প্রতিনিয়ত প্রতিযোগীতা আর যান্ত্রিক জীবন উপহার দিয়েছি আমরা তাদের। সরিয়ে নিয়েছি প্রকৃতির কোল থেকে। আমরা আমাদের ইচ্ছা মত সাজাতে চাইছি তাদের জীবন। এমনকি কি শিখবে, কি শিখবে না সেটাও নিয়ন্ত্রন করতে চাইছি। কিন্তু সুপার কিড চায় শিশু জ্ঞান সমুদ্রে বিচরন করবে সাবধানে অবশ্যই, তবে মনের আনন্দে। শিশুরা আবার প্রকৃতিকে ভালবাসতে শিখবে, প্রকৃতিকে বুঝতে শিখবে। নৈতিক অবক্ষয়ের যে চূড়ান্ত সীমানায় পৌছে গেছি আমরা আগামীর শিশুরাই সেখান থেকে নিজেদের ও আমাদের ফিরিয়ে আনবে। বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশের মাধ্যমে মানুষের এবং পৃথিবীর প্রতিটি জীবের উন্নয়ন সাধন করবে আর পৃথিবীকে করে তুলবে আরও নান্দনিক, সহজ এবং আলোকিত।
শিশুদের জন্য আমরা নিশ্চিত করতে চাই
- নিরাপদে ইন্টারনেটে বিচরন
- যথাযথ নৈতিক বিকাশ
- বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশ
- প্রকৃতির প্রতি ভালবাসা
সুপার কিড নতুন ভাবে ভাবতে বলে অভিভাবকদের। আর নতুন করে শিখতে শেখায় শিশুদের।
এই মুহুর্তে পৃথিবীর সবচেয় বড় সমস্যা কোনটি? নানান জনে হয়ত নানান সমস্যার কথা বলবে। এগুলোর সমাধানও আবার নানান রকমের। কিন্তু আমি বিশ্বাস করি এই সব সমস্যার জন্মই হত না যদি পৃথিবীর প্রতিটি মানুষ আলোকিত মানুষ হত। তাই আসলে সমাধান একটিই মানুষকে মানুষ হতে হবে। মানুষের মানুষ হবার পাঠ শুরু হয় শিশুকাল থেকে। তাই শিশুদের আলোকিত করে গড়ে তোলাই পৃথিবীর সবচেয়ে প্রয়োজনীয় এবং গুরুত্বপূর্ণ কাজ।
তানজীল হাসান
ফাউন্ডার এবং সিইওNot a member yet? Register now
00
মোট কোর্স
00
মোট শিক্ষার্থী
00
ইভেন্ট অংশগ্রহনকারী
00
ভিডিও